গাংনী পাইলট মাধ্যমিক স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক আফজাল হোসেনের যোগদানের পরে অবকাঠামো উন্নয়ন ও জেলার সেরা প্রতিষ্ঠানে উন্নীত

মেহেরপুর জেলা প্রতিনিধি:

মেহেরপুরের গাংনী পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় এন্ড কলেজে আফজাল হোসেন প্রদান শিক্ষক হিসাবে যোগদানের পরে বিদ্যালয়ের অবকাঠামোগত উন্নয়ন জেলার সেরা প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি অর্জন করেছে।
বিগত ১৩-০৩-২০১৩ ইং তারিখে গাংনী পাইলট স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক হিসাবে যোগদান করার পর স্কুলের শিক্ষার মানোন্নয়ন ছাড়াও নানাবিধ উন্নয়ন সাধিত হয়েছ্ধেসঢ়;। বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মুক্তমঞ্চ, চারিদিকে নিরাপত্তার জন্য প্রাচীর নির্মাণ, স্কুলের আঙ্গিনা সমতল কল্পে মাটি
ভরাট সংস্কারকরণ ও বেদখলকৃত জমি পুনরুদ্ধার, কলেজ বিল্ডিং দোতলা স্থাপন, টিনসেড ক্লাস রুম অপসারণ করে পাকাকরণ, পুকুর ভরাট করে ৪ তলা বিশিষ্ট বিল্ডিং নির্মাণ, ভোকেশনাল বিল্ডিং ২ তলা থেকে ৩ তলা ভবনকরণ, কলেজ বিল্ডিং দোতলা নির্মাণ, গেট ও ভোকেশনাল বিল্ডিংএর রেলিং নির্মাণ করা হয়েছে।
২০১৪ সাল থেকে অদ্যাবধি জেলার শ্রেষ্ঠ মাধ্যমিক প্রতিষ্ঠান হিসাবে অব্যাহতভাবে সুনাম ধরে রাখা হয়েছ্ধেসঢ়;। গাংনী উপজেলা পর্যায়ে স্কুলের শ্রেষ্ঠত্ব ¡ ধরে রাখায় এবছর উপজেলায় ৫ জন মেডিকেল কলেজে চান্স পেয়েছে এর মধ্যে ৩ জনই গাংনী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কৃতি শিক্ষার্থী। স্কুল
কর্তৃপক্ষের শিক্ষকদের বেতন (স্কুল ফান্ড) ১৪০০ টাকা থেকে ৬ হাজার টাকা বৃদ্ধি করা হয়েছে। ইতোমধ্যেই তিনি করোনা
কালনি সময়ে পরীক্ষার ফরম পূরণ করার টাকা শিক্ষা বোর্ডের নির্দেশে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ফেরত দিয়েছেন। বিদ্যালয়ে একধিক শাখা রয়েছে, তন্মধ্যে, প্রভাতী এডুকেশন, দিবা এডুকেশন, ভোকেশনাল , বিএম কলেজ, জেনারেল কলেজ, উন্মুক্ত কলেজ শাখা রয়েছে। বিদ্যালয়ে মোট ১২৫ জন স্টাফ রয়েছে। ২ হাজার ৫ শ. জনের বেশী (ছাত্রছাত্রী) শিক্ষার্থী রয়েছে। বিগত বছরে অত্র প্রতিষ্ঠান থেকে এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল ২৫২ জন । পাশের হার ২০২১ সালে ৯৯.৬৩ ভাগ। জিপিএ -৫ পেয়েছে-৪৮ জন শিক্ষার্থী। এসব অর্জন নিয়ে তিনি গাংনী পাইলট স্কুল এন্ড কলেজকে একটি আধুনিক ও মান সম্মত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে গড়ে তুলতে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।

Related posts

Leave a Comment